ঢাবি প্রতিবেদক
বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দফতরের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে যান তিনি। সেখানে তার এক সহকর্মীর স্ত্রীর জানাজায় উপস্থিত না হওয়ায় উপাচার্য, উপ উপাচার্যসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের নিয়ে হুমকিমূলক নানা বক্তব্য দেন তিনি।
বুধবার (১ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার কারণ দর্শানোর নোটিশটি জারি করেন। এ জবাবের জন্য তাকে তিন কার্যদিবসের সময় দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়, আপনার ছুটি মঞ্জুর ও কাজে যোগদানের আবেদন কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। আপনি ৯ ফেব্রুয়ারি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসের প্রায় ৩০/৩৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়ে উপাচার্য ভবনের প্রধান ফটকের সামনে সমবেত হয়ে মাইকে বিভিন্ন ধরনের অসঙ্গতিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান ও মোনাজাত পরিচালনা করেছেন। এ ধরণের আচরণ খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত। বিষয়টি গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রচারিত হয়েছে।
৯ ফেব্রুয়ারি সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বিউটি আকতারের মৃত্যুতে মিলাদের আয়োজন করেন প্রধান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী। তাতে উপাচার্য ও দুই উপ-উপাচার্য অংশ না নেওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে রেজিস্ট্রার ভবন থেকে মিছিল নিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের বাসভবনে ঢুকে হঠাৎ করেই ‘প্রতিবাদী মোনাজাত’ করেন তিনি।