অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশিদের বসবাসের ইতিহাস প্রায় ৬০ বছরের। অস্ট্রেলিয়ায় সিডনিতে বেশ কয়েক বছর ধরে কাউন্সিলর নির্বাচনে বাংলাদেশিদের সরগরম পদচারণা দেখা যায়।
তিনি ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের মরহুম তাজুল ইসলাম মাস্টার ও মরহুমা রাহেলা বেগমের সুযোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র।
গত ১৪ই সেপ্টেম্বর দেশটির নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের ১২৪টি সিটি কাউন্সিল এলাকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নির্বাচনে রাজ্যের ৫ মিলিয়নেরও বেশি ভোটার ভোট দেন। অস্ট্রেলিয়ার নিয়ম অনুযায়ী ভোট দেওয়া প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বাধ্যতামূলক। অনুপস্থিত ভোটারের জন্য রয়েছে ৫৫ ডলার জরিমানা। সরকার এ বছরও অগ্রিম ভোটের জন্য নাগরিকদের উৎসাহিত করেছে তারই অংশ হিসাবে গত ৭ই সেপ্টেম্বর থেকে তাদের সুবিধা মতো যে কোনো দিন ভোট দিতে পেরেছেন। এরই অংশ হিসেবে ছিল পোস্টাল ভোটিংয়ের ব্যবস্থাও।
মর্নিং ট্রিবিউনের অফিসিয়াল ফেসবুক লিংক
উল্লেখ্য, আশিকুর রহমান অ্যাশ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) থেকে গ্ণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে ডাবল মাস্টার্স সম্পন্ন করার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় যান। সেখানে পড়াশোনা শেষ করে তিনি নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন । তিনি অস্ট্রেলিয়ার সরকার কর্তৃক ‘সিটিজেন অফ দ্যা ইয়ার’ পদক পান। ছাত্র অবস্থা থেকেই তিনি দেশটির পারিপার্শ্বিক সামাজিকতার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে পড়েন ও তিনি তাঁর কর্মকান্ডের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার প্রতীক হয়ে উঠেন।
নির্বাচনে আশিকুর রহমান অ্যাশ বিজয়ী হওয়ায় অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যে বইছে আনন্দের জোয়ার।
সম্পাদক: ড. রহমান মাসুক অফিস: ১২৯,এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা-১২০৫। ফোন ও ইমেইল (নিউজরুম): ০১৫৫৮১০৪১৬১; morningtribune@yahoo.com
Copyright © 2024 Morning Tribune. All rights reserved.